
সাইফুল ইসলাম বিপ্লবঃ আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন বোর্ড । প্রতিটি সংসদীয় আসনে যোগ্য প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেছেন দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা। শেখ হাসিনা তাঁর দেয়া বিভিন্ন বক্তব্যে সুস্পষ্ট করে বলেছেন কোনভাবেই যেন কোন অযোগ্য ব্যক্তিকে মনোনয়ন না দেয়া হয় । এমনকি দলের সভাপতিমণ্ডলীর অনেক সদস্যও উক্ত বিষয়ে জোর দিচ্ছেন । সকল দিক বিবেচনায় রেখে সবার চেয়ে যোগ্য ব্যক্তিকেই মনোনয়ন দেয়া হবে বলে ধারণা করা যাচ্ছে । প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সকল গোয়েন্দা সংস্থা থেকে শুরু করে তাঁর নিজস্ব সংবাদকর্মীদের মাধ্যমে সকল প্রার্থীদের সম্পর্কে তথ্য নিচ্ছেন মনোনয়ন বোর্ড । এদিকে আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করার প্রক্রিয়ায় আছে নির্বাচন কমিশন ।
গত এক দশকে হবিগঞ্জ-৪ আসনে সকলের দৃষ্টি কেড়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন । উক্ত আসনে আওয়ামীলীগের অনেকেই মনোনয়ন প্রত্যাশা করছে । তবে তৃণমূলের সাথে সম্পর্কের বিবেচনায় এগিয়ে আছেন ব্যারিস্টার সুমন ।তাছাড়া শিক্ষাগত যোগ্যতা,প্রফেশনালিজম,সাংগঠনিক ক্ষমতা,তরুণদের কাছে গ্রহণযোগ্যতার বিবেচনায় সকল গোয়েন্দা রিপোর্টে এগিয়ে আছেন ব্যারিস্টার সুমন । ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামীলীগের একটি গুরুত্বপূর্ণ ইশতেহার ছিল যুদ্ধাপরাধীর বিচার করা । উক্ত ইশতেহারটি বাস্তবায়নে ব্যারিস্টার সুমন অনবদ্য ভূমিকা পালন করেছেন । বিভিন্ন হুমকির শিকার হওয়া সত্ত্বেও প্রধানমন্ত্রীর আদেশ বাস্তবায়ন করেছেন ব্যারিস্টার সুমন । তাই, দলের সিনিয়র নেতাদের কাছে ব্যারিস্টার সুমনের রয়েছে অগাধ গ্রহণযোগ্যতা ।
এলাকার মানুষের কাছে ব্যারিস্টার সুমন একটি আবেগের নাম । এলাকার মানুষের কল্যাণে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি । তাই, চুনারুঘাট-মাধবপুরের জনগণের কাছে ব্যারিস্টার সুমনের গ্রহণযোগ্যতা সবচেয়ে বেশি ।
©সাইফুল ইসলাম বিপ্লব