
নিউজ ডেস্কঃ সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন পেশায় একজন ব্যারিস্টার। কিন্তু দায়িত্ব নিয়েছেন সমাজ বদলে দেয়ার।একাই এর জন্যে লড়ে যাচ্ছেন ‘ওয়ান ম্যান আর্মি’র মত করে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বিভিন্ন সময় জনসচেতনামূলক ভিডিও ও ফেসবুক লাইভ করে আসছেন হবিগঞ্জের ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুর হক সুমন। যা বেশিরভাগ সময় ভাইরাল হতে দেখা যায় এবং সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসে কর্তৃপক্ষ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে যেমনি রয়েছে ব্যারিস্টার সুমনের লাখ লাখ ফলোয়ার, ঠিক তেমনি বাস্তবেও রয়েছে তার অসংখ্য ভক্ত। এবার তাকে ভালোবেসে এক ভক্ত তার ভাস্কর্য নির্মাণ করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) জগন্নাথ হলের উত্তম কুমার নামের ওই শিক্ষার্থী এই ভাস্কর্যটি নির্মাণ করেন।
ইতিমধ্যে এ ভাস্কর্য-এর ছবিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। ঢাবি ছাত্র উত্তম কুমারকে এ জন্য ধন্যবাদ দিয়েছেন ব্যারিস্টার সুমন। তিনি তার ফেসবুক পেজে লিখেন, ‘ধন্যবাদ উত্তম, অনেক সম্মানিত অনুভব করছি’।
দেশসেরা বিদ্যাপীঠ ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন মেধাবী শিক্ষার্থী ছিলেন ‘ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন’।স্কুল ও কলেজ জীবন সফলতার সাথে শেষ করে তীব্র প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ লাভ করেন ব্যারিস্টার সুমন।দেশের সেরা মেধাবীদের মিলনমেলা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবার পর থেকেই মূলত ব্যারিস্টার সুমনের এগিয়ে যাওয়ার পথচলা শুরু হয় ।

শিল্পী -উত্তম কুমার
ছাত্রজীবনে মেধার ছাপ রেখেই সকলের গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তাঁর অমায়িক ব্যবহার এবং সৃজনশীলতার বলেই তাঁর সান্নিধ্য পেতে সবসময়ই তাঁর বন্ধুমহলের সবাই আগ্রহ নিয়ে বসে থাকতেন।প্রচণ্ড সৃজনশীল মানসিকতার ফলেই ব্যারিস্টার সুমন সৃষ্টি সুখের উল্লাসে সবসময়ই নিজের প্রতি নিজেই দায়বদ্ধ থাকতেন। ছোটবেলা থেকেই ব্যারিস্টার সুমনের মধ্যে দক্ষ নেতৃত্বের পরশ পাওয়া যেতো ।বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তিনি লেখাপড়া ও ছাত্ররাজনীতিকে একসূত্রে বেঁধেছেন অত্যন্ত সুনিপুণভাবে।সুনিপুণ কর্মদক্ষতার বলেই মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন অসাম্প্রদায়িক চেতনা পুষ্ট সমাজ গড়ার এক লড়াকু সৈনিক হিসেবে তাঁর সুনাম অক্ষুন্ন ।