
ফেনীর সোনাগাজীতে মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফিকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনায় পুলিশের দায়িত্বহীন আচরণের জন্য দোষী সোনাগাজী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোয়াজ্জেম হোসেনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল গত ১৬ জুন ২০১৯ তারিখে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল সুমনের করা মামলায় আদালতের নির্দেশে সেটি তদন্ত করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)।
গ্রেফতারের পরপরই নড়েচড়ে বসে ওসি মোয়াজ্জেম।প্রথমদিকে,ওসি মোয়াজ্জেমের পক্ষে কোন আইনজীবী না থাকলেও সময়ের ব্যবধানে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়ে যায় কিছু আইনজীবী।এরই পরিক্রমায়,এবার ওসি মোয়াজ্জেমের পক্ষে সরাসরি সাফাই গাইলেন দুদকের কৌঁসুলি (পিপি) মোশাররফ হোসেন কাজল।
নুসরাতের পক্ষের সাক্ষীকে দীর্ঘসময় আদালতে জেরা করেন দুদকের কৌঁসুলি (পিপি) মোশাররফ হোসেন কাজল।এতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পোষণ করেছে দেশবাসী।
উল্লেখ্য যে,রাজধানীর ধানমন্ডি ক্লাব, এলিফ্যান্ট রোডের অ্যাজাক্স ক্লাব ও সংলগ্ন একটি ভবনে অভিযান চালিয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র্যাব)।এরমধ্যে ধানমন্ডি ক্লাবটি আগামী ২৪ ঘণ্টার জন্য সিলগালা করে দেয়া হয়েছে।এই ক্লাবের সভাপতি দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল। এর আগে,তাঁর শ্বশুরের বিরুদ্ধে কেরানীগঞ্জে নদীর জমি দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।